এ্যাক্রেডিটেশন সেবার মাধ্যমে জাতীয় মান অবকাঠামো (National Quality Infrastructure) ও সাযুজ্য নিরূপণ পদ্ধতি (Conformity Assessmen System) প্রতিষ্ঠায় সক্রিয় সহযোগিতা এবং দেশীয় পণ্য ও সেবার মানোন্নয়ন, ভোক্তা অধিকার প্রতিষ্ঠা এবং রপ্তানী বাণিজ্য সম্প্রসারণের লক্ষ্যে বাংলাদেশ এ্যাক্রেডিটেশন আইন, ২০০৬ অনুসারে বাংলাদেশ এ্যাক্রেডিটেশন বোর্ড গঠিত হয়।বিএবি আন্তর্জাতিক মান এবং গাইডলাইন অনুসারে বিভিন্ন পরীক্ষাগার, সনদপ্রদানকারী সংস্থা, পরিদর্শন সংস্থা এবং প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠানকে এ্যাক্রেডিটেশন সনদ প্রদান করে। দেশীয়, আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক বাজারে বাংলাদেশী পণ্য ও সেবার গুণগত মানের স্বীকৃতি ও গ্রহণযোগ্যতা বৃদ্ধি এবং রপ্তানী বাণিজ্য সম্প্রসারনের লক্ষ্যে এ বোর্ড কাজ করে যাচ্ছে।
ভিশন
এশিয়া প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের নির্ভরযোগ্য এ্যাক্রেডিটেশন প্রতিষ্ঠান হিসেবে প্রতিষ্ঠা।
মিশন
আন্তর্জাতিক মান বজায় রেখে দক্ষতার সাথে পারস্পরিক/বহুমাত্রিক স্বীকৃতি বজায় রাখা এবং বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত এ্যাক্রেডিটেশন সেবা প্রদানের মাধ্যমে বাণিজ্য সম্প্রসারণ, ভোক্তা আস্থা বৃদ্ধি ও জনস্বাথ রক্ষা করা।
কৌশলগত উদ্দেশ্যসমূহ
(১) জাতীয়, আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক মান অনুসারে ল্যাবরেটরিকে এ্যাক্রেডিটেশন সেবা প্রদান।
(২) জাতীয়, আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক মান অনুসারে সনদ প্রদানকারী ও পরিদর্শন সংস্থাকে
এ্যাক্রেডিটেশন সেবা প্রদান।
(৩) অ্যাসেসর, কারিগরী ও মান ব্যবস্থাপনা বিষয়ক প্রশিক্ষণ প্রদান।
(৪) ভোক্তা, স্টেকহোল্ডারদের মাঝে এ্যাক্রেডিটেশন বিষয়ক সচেতনতা বৃদ্ধি।
(৫) আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠানসমূহের সদস্যপদ অর্জন ও বজায় রাখা।
বাংলাদেশ এ্যাক্রেডিটেশন বোর্ডের প্রধান প্রধান কার্যাবলী